অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation  By  cover art

অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation

By: Islamic Foundation Bangladesh
  • Summary

  • Quran Recitation with Bangla Translation অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Islamic Foundation Bangladesh
    Islamic Foundation Bangladesh
    Show more Show less
Episodes
  • 114 Al-Nas || সূরা নাস
    Jan 19 2024
    সূরা আন-নাস (⁠আরবি⁠: سورة الناس; মানবজাতি) ⁠মুসলমানদের⁠ ধর্মীয় গ্রন্থ ⁠কুরআনের⁠ ১১৪ তম এবং সর্বশেষ ⁠সূরা⁠; এর ⁠আয়াত⁠, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং ⁠রূকু⁠, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস ⁠মদীনায়⁠ অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে ⁠মক্কায়⁠ অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।⁠[১]⁠ এর ছয় আয়াতে ⁠শয়তানের⁠ অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে ⁠আল্লাহর⁠ নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী ⁠সূরা আল-ফালাককে⁠ একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত ⁠সুন্নত⁠।⁠[২]⁠নামকরণ ⁠সূরা আল-ফালাক⁠ ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।⁠[৩]⁠⁠[৪]⁠⁠[৫]⁠ শানে নুযূল ⁠সূরা ফালাক⁠ ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী ⁠রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ)⁠- এর উপর ⁠জাদু⁠ করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ⁠জিবরাঈল⁠ আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ⁠ইহু্দী⁠ জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্‌ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।⁠[৬]⁠ ⁠হযরত আয়েশা⁠ থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্‌ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের ...
    Show more Show less
    1 min
  • 113 Al-Falaq || সূরা ফালাক
    Jan 12 2024
    সূরা আল-ফালাক (আরবি: سورة الفلق; নিশিভোর) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৩ তম সূরা; এর আয়াত, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫ এবং রূকু, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-ফালাক মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১] এর পাঁচ আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পরবর্তী সূরা আন-নাসকে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত।[২] নামকরণ সূরা ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।[৩][৪][৫] শানে নুযূল সূরা আল ফালাক ও পরবর্তী সূরা নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্‌ (সা:)- এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। [[জিবরাঈল] (আ:)] আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসুলুল্লাহ (সা:) লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।[৬] হযরত আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা (রা:) -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের মিত্র মুনাফিক লবীদ ইবনে আ'সাম জাদু করেছে। আবার প্রশ্ন হলঃ কি...
    Show more Show less
    1 min
  • 112 Al-Ikhlas || সূরা ইখলাস
    Jan 5 2024
    স্রষ্টার একত্ববাদের ঘোষণা [১] বা একনিষ্ঠতা (Arabic: الْإِخْلَاص, আল-ইখলাস ) [২] বা একত্ববাদ (আরবি: التوحيد, আত-তাওহীদ),[৩] যা সাধারণত সূরা আল-ইখলাস নামে পরিচিত, হলো কুরআনের ১১২ তম অধ্যায় (সূরা)। কুরআন এর এই (সূরা)টি মুসলমাগণ বিশেষভাবে অনুশীলন করেন, এবং ইসলাম এর দ্বিতীয় উৎস (হাদিস) সূরাটিকে পুরো কুরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান বলে ঘোষণা করে। বলা হয় যে, সূরা ইখলাস (নবুয়ত লাভের পর) মুহাম্মাদ ও কুরাইশ পৌত্তলিকদের দ্বন্দ্ব চলাকালীন মুহাম্মাদ (সল্লল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আল্লাহর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে চ্যালেঞ্জের জবাব দিয়েছিল।[৬] আল-ইখলাস কেবল এই সূরার নামই নয়, এর বিষয়বস্তুর শিরোনামও, কারণ এটি একমাত্র তাওহীদের সাথে সম্পর্কিত। সাধারনত কুরআনের অন্যান্য সূরাগুলো তদ্বীয় একটি শব্দের নামে নামকরণ করা হয়েছে। তবে এই সূরাতে ইখলাস শব্দটি কোথাও পাওয়া যায় না। অর্থাৎ, এর অর্থ এবং বিষয় বিবেচনায় রেখে এ নাম দেওয়া হয়েছে। ۝ [৪] বলুন (হে নবি),আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়;۝ আল্লাহ অমুখাপেক্ষী;۝ তিনি কাউকে জন্ম দেননি,কেউ তাঁকে জন্ম দেননি;۝ আর কেউই তাঁর সমতুল্য নয়।[৫] Meaning 1. Say: He, Allah, is Ahad (The Unique One of Absolute Oneness, i.e., single and indivisible with absolute and permanent unity and distinct from all else, who is unique in It’s essence, attributes, names and acts, The One who has no second, no associate, no parents, no offspring, no peers, free from the concept of multiplicity or divisibility, and far from conceptualization and limitation, and there is nothing like Him in any respect).[8][9][10] 2. Allah is al-Samad [ar] (The Ultimate Source of ALL existence, The uncaused cause Who created all things out of nothing, Who is eternal, absolute, immutable, perfect, complete, essential, independent, and self-sufficient; Who does not need to eat or drink, sleep or rest; Who needs nothing while all of creation is in absolute need of Him; The One eternally and constantly required and sought, depended upon by all existence and to whom all matters will ultimately return).[11][9][12][13] 3. He begets not, nor is He begotten (He is Unborn and Uncreated, has no parents, wife or offspring). 4. And there is none comparable (equal, equivalent or similar) to Him.[14][15] Hadith According to hadiths, this surah is an especially important and honored part of the Quran: Narrated Abu Said Al-Khudri: A man heard another man reciting (in the prayers): 'Say (O Muhammad): "He is Allah, the One." (112.1) And he recited it repeatedly. When it was morning, he went to the Prophet and informed him about that as if he considered that the recitation of that Sura by itself was not enough. Allah's Apostle said, "By Him in Whose Hand my life is, it is equal to one-third of the Quran."[18][19] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ikhlas #ইখলাস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
    Show more Show less
    1 min

What listeners say about অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation

Average customer ratings
Overall
  • 5 out of 5 stars
  • 5 Stars
    1
  • 4 Stars
    0
  • 3 Stars
    0
  • 2 Stars
    0
  • 1 Stars
    0
Performance
  • 5 out of 5 stars
  • 5 Stars
    1
  • 4 Stars
    0
  • 3 Stars
    0
  • 2 Stars
    0
  • 1 Stars
    0
Story
  • 5 out of 5 stars
  • 5 Stars
    1
  • 4 Stars
    0
  • 3 Stars
    0
  • 2 Stars
    0
  • 1 Stars
    0

Reviews - Please select the tabs below to change the source of reviews.